চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুরহুদা উপজেলার সীমান্তবর্তী স্থান হচ্ছে আটকবর।এই এলাকা ও এর নামকরণ মুক্তিযুদ্ধের সাথে ওতপ্রত ভাবে সম্পৃক্ত।
সীমান্তবর্তী জপুর গ্রামে শেল্টার নেয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে ১৯৭১ সালের ৫ই আগস্ট পার্শ্ববর্তী নাটুদাহ ও জগন্নাথপুর গ্রামে পাকসেনাদের সাথে সন্মুখযুদ্ধে আটজন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন (পাকিস্তান মুসলিম লীগের দালাল রাজাকার কুবাদ খা'র পরিকল্পনা ও প্রতারনার ফাঁদের ফলাফল এই সম্মুখযুদ্ধ)। পাকবাহিনীর নির্দেশে
জগন্নাথপুর গ্রামের লোকজন পাশাপাশি দুটি গর্তে কবর দেয় এই আট শহীদকে। এই আট মুক্তিযোদ্ধার কবর বিদ্যমান বিধায় তাদের স্মৃতিতে এবং শ্রদ্ধার্থে পরবর্তীতে এখানকার নামকরণ হয় "আটকবর"।
জগন্নাথপুর গ্রামের লোকজন পাশাপাশি দুটি গর্তে কবর দেয় এই আট শহীদকে। এই আট মুক্তিযোদ্ধার কবর বিদ্যমান বিধায় তাদের স্মৃতিতে এবং শ্রদ্ধার্থে পরবর্তীতে এখানকার নামকরণ হয় "আটকবর"।
আট শহীদের কবর ঘিরে আছে আটটি স্মৃতিস্তম্ভ। এখানে একটি মুক্তমঞ্চ, একটি স্মৃতিকমপ্লেক্স, একটি মুক্তিযুদ্ধ সংগ্রহশালা, ও বেশ সুন্দর একটি বাগান আছে যা "ফুলজ, ফলজ, বনজ ও ওষধি" গাছে ভরপুর।
আট জন শহীদ হলেনঃ
১। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা হাসান জামান
২। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা খালেদ সাইফুদ্দিন তারেক
৩। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা রওশন আলম
৪। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আলাউল ইসলাম খোকন
৫। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম
৬। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা রবিউল ইসলাম
৭। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা কিয়ামুদ্দিন
৮। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আফাজ উদ্দিন
১। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা হাসান জামান
২। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা খালেদ সাইফুদ্দিন তারেক
৩। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা রওশন আলম
৪। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আলাউল ইসলাম খোকন
৫। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম
৬। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা রবিউল ইসলাম
৭। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা কিয়ামুদ্দিন
৮। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আফাজ উদ্দিন
![]() | |||
| মুল কবর (আট শহীদের কবর) |
![]() |
| মুল কবর ঘিরে এরকম ৮টি স্মৃতিস্তম্ভ আছে |
![]() |
| আটকবর স্মৃতিকমপ্লেক্স |






No comments:
Post a Comment